অ্যাড

Showing posts with label Sexy tips. Show all posts
Showing posts with label Sexy tips. Show all posts

Friday, April 17, 2015

নারীর ঠোঁটের গড়ন দেখেই তাদের ব্যক্তিত্ব চেনা যায়, বোঝা যায় তাদের মানসিকতা। বিষয়টি পুরোপুরি ধারণানির্ভর হলেও একেবারে অযৌক্তিক নয়। সম্প্রতি এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দাবী করেছেন, নারীদের ঠোঁট দেখে তাদের ব্যক্তিত্ব, মানসিকতা, মন-মেজাজ ইত্যাদি ভালোভাবে চেনা যায়।

তারা বলছেন, নারীদের ঠোঁট দেখে শতভাগ চেনা না গেলেও অন্তত তাদের যতটুকু চেনা দরকার ততটুকু চেনা যায়।

আসুন জেনে নেয়া যাক কোন ঠোঁটের নারী কেমন হয়-
download-(1).jpg










  • ১. যে নারীর ঠোঁটের আকার হৃদয়ের মতো, তিনি খুব সেক্সুয়াল ও কনফিডেন্ট।
  • ২. যদি ওপরের ঠোঁট নীচের ঠোঁটকে কভার করে, তা হলে সেই নারীর স্বভাব এবং বিচার-বিবেচনা খুব ভালো।
  • ৩. যে নারীর নীচের ঠোঁট মোটা, তিনি অনেক ভালোবাসা পেয়ে থাকেন। এ ঠোঁটের নারীরা কাউকে যত না ভালোবাসেন, তার চেয়ে বেশি ভালোবাসা পান।
  • ৪. শুকনো ঠোঁট হলে, সেই নারী খুব পরিশ্রমী হন। তারা নিজেকে নিয়ে বেশি ভাবনা-চিন্তা করেন না।
  • ৫. যাদের ঠোঁট মোটা, তারা খুব কঠিন স্বভাবের হন।
  • ৬. নীচের ঠোঁট বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকলে সেই নারী ঠোঁটকাটা হন। 

Friday, February 20, 2015

যৌন মিলন দীর্ঘসময় স্থায়ী করার কার্যকরী টিপস (ভিডিওসহ)পুরুষ মাত্রই কামনা করেন যৌন মিলনের সময়টিকে স্থায়ী করতে। এতে একে তো তাঁর পুরুষত্বের প্রমাণ দেয়া যায়ই, অন্যদিকে দীর্ঘ সময়ের মিলন না হলে নারী সঙ্গিনী অরগাজম লাভ করেন না। তাই নারীদেরও পরম আকাঙ্ক্ষিত বস্তু হচ্ছে দীর্ঘস্থায়ী যৌন মিলন। জেনে নিন ৭ টি দারুণ কার্যকরী টিপস, যেটা দুজন মিলে পালন করলে যৌনমিলন হয়ে উঠবে অনেকটা সময় আনন্দের।

১) যৌন মিলনের আগে মানসিকভাবে যতটা সম্ভব শান্ত থাকার চেষ্টা করুন। শান্ত ও দুশ্চিন্তা মুক্ত। বেশি দুশ্চিন্তা করলে পুরুষের যৌন মিলনে স্থায়িত্ব কমে যায়।

২) যেসব পুরুষদের অতিরিক্ত হস্তমৈথুন করার অভ্যাস আছে, তাঁদের যৌন মিলনে স্থায়িত্ব কমে যায়। সপ্তাহে ২/৩ বার হস্ত মৈথুন করা যেতে পারে। এর বেশি অভ্যাস থাকলে ত্যাগ করুন।

৩) ফোর প্লে, অর্থাৎ মিলনের আগে পরস্পরকে আদর করার সময়টা দীর্ঘ করুন। এতে মিলনে যেমন আনন্দ পাবেন, তেমনই মিলনে সময়ও বাড়বে।

৪) কনডম ব্যবহার করলে কিন্তু যৌন মিলনে পুরুষের স্থায়িত্ব বাড়ে।

৫) তাড়াহুড়া করবেন না, অস্থির হবেন না। শান্ত মাথায় ও মনে যৌন সম্পর্কের পুরো আনন্দ নিন।

৬) খুব বেশি উত্তেজিত হয়ে গেলে দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায়। তাই যদি দেখেন যে বেশি উতীজিত লাগছে, তাহলে কিছু সময় বিরতি দিন। তারপর আবার যৌন খেলা আরম্ভ করুন।

৭) বারবার আসন বদল করুন। এক আসনে কিছুক্ষণ মিলিত হবার পর দুজনে অবস্থান বদলে নিন। এতে অনেকটা সময় মিলিত হতে পারবেন।

৮) পুরুষেরা বীর্যপাতের আগে টের পান। ঠিক আগ মুহূর্তেই নিজেকে প্রত্যাহার করুন, যেন বীর্যপাত না হয়। কিছুক্ষণ বিরতি দিয়ে আবার মিলিত হন। অনেক অনেক সময় স্থায়ী হবে যৌন মিলন।

৯) যৌন মিলনকে আনন্দময় ও স্থায়ী করে তুলতে নিত্য নতুন ও আকর্ষণীয় পোশাক ও প্রসাধনী ব্যবহার করুন দুজনেই।
আমি এখন পর্যন্ত যতগুলো সেক্স গাইড দেখেছি (বেশিরভাগই বিদেশি) সেগুলোর প্রায় সবই মেয়েদের আনন্দ নিয়ে লেখা; কিভাবে, কতভাবে ছেলেরা তাদের আনন্দ দিতে পারে। সে তুলনায় আমাদের দেশে তো বহু দূরের কথা এমনকি বিদেশেও ছেলেদেরকে কিভাবে মেয়েরা যৌনানন্দ দিতে পারে এ বিষয়ে লেখার সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম। আমাদের দেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শুধু ছেলেরাই Aggressive হয়ে সেক্স করে।


এসময় দেখা যায় হয়তোবা মেয়েটি কিছুই করছে না, just বিছানায় দেহ এলিয়ে দিয়ে রেখেছে, আর ছেলেটিই যা করার করে মজা লাভ করছে। দুজনেই মনে করে  এটার মাঝেই সেক্সের আনন্দ নিহীত। তাদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে দুঃখের বিষয় এই যে তারা দুজনের কেউই সেক্সের আসল মজার অর্ধেকও লাভ করে না। ছেলেটি যেমন মেয়েটিকে আদর করে আনন্দ লাভ করে তেমনি মেয়েটিও ওকে আদর করে আনন্দ লাভ করবে না কেন? বেশীরভাগ মেয়েই মনে করে ছেলেদের আদর করতে যাওয়ার মানেই তাদের লিঙ্গ চুষতে হবে, যা অনেকের কাছেই অত্যন্ত ঘৃনার একটি কাজ। কিন্ত এটি ছাড়াও আরো কত উপায়ে যে মেয়েটি তার ভালোবাসার ছেলেটিকে আদর করতে পারে তা এদেশের মেয়েরা তো দুরের কথা এমনকি বিদেশের অনেক মেয়েরও জানা নেই। বিদেশী মেয়েরা তাও বান্ধবীরা মিলে বিভিন্ন ইন্টারনেটসহ আরো বিভিন্ন উৎস থেকে এ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করে। কিন্ত এদেশে সেই সুবিধা নেই বললেই চলে। গেল মেয়েদের কথা, কিন্ত এদেশে এমনকি বহু ছেলেরও নিজের দেহের আনন্দের অংশগুলো সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা নেই। তাই ছেলেদেরও এ সম্পর্কে জানার অনেক কিছু আছে। নিজেকেই যদি কেউ না চিনল তবে সে অন্যকে কি করে চিনবে? যে সেক্সের সময় ছেলে ও মেয়ে উভয়েই প্রত্যক্ষ ভুমিকা পালন করে সে সেক্সের আনন্দের কথা ভাষায় বর্ননার চেষ্টা করার দুঃসাহস আমার নেই। আর যেখানে মেয়েটিই সেক্স শুরুর জন্য ছেলেটিকে উত্তেজিত করে তুলতে থাকে অর্থাৎ Seduce করে, সেই সেক্সের আনন্দের কথা তো বাদই দিলাম। আমার এই লেখার প্রধান উৎসর্গ তাই সেই নিজ নিজ সঙ্গীদের প্রীতিমুগ্ধ মেয়েদের জন্য যারা তাদের সঙ্গীকে ভালবাসে এবং তাদের আদর করে আনন্দ দেয়ার জন্য উন্মুখ। উল্লেখ্য এই লেখাটি লিখতে গিয়ে আমার ভালোবাসার মানুষটির ব্যক্ত করা আমার প্রতি ওর ভালোবাসার অনুভুতিগুলো আমাকে অনেক সাহায্য করেছে। এছাড়া লেখাটি এভাবে ভালোবাসার পরশ মাখিয়ে লেখা আমার পক্ষে সম্ভব হত না। এজন্য ওর কাছে আমি কৃতজ্ঞ।

ছেলেদের ক্ষেত্রেঃ

১. চুল ও চুলের গোড়ার ত্বকঃ
প্রথমেই এই হেডিং পড়ে আমাকে সবাই পাগল ঠাউরাতে পারেন; বিশেষ করে ছেলেরা বলতে পারে, আরে ধুর! চুল আবার সেক্সী হল কবে থেকে!  কিন্ত হ্যা, ছেলেদের চুল ও এর গোড়ার ত্বক তাদের অন্যতম একটা স্পর্শকাতর অংশ। তবে এর জন্য প্রয়োজন বিপরীত লিঙ্গের স্পর্শ। ছেলেদের ঘন চুল মেয়েদের কাছে সরাসরি যদি নাও হয়, অবচেতন মনে বেশ আকর্ষনীয় (যাদের মাথায় টাক তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি)। একটা ছেলেকে আদর করতে হলে মেয়েটি তার নরম হাত দিয়ে তার চুলে খেলা করে তার মাঝে সূক্ষ যৌনানুভুতি জাগিয়ে তুলতে পারে। ছেলেটির চুলের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে মেয়েটি পরোক্ষভাবে ছেলেটির প্রতি তার ভালোবাসার সূক্ষ আবেদন ছড়িয়ে দিতে পারে। সেক্সের সময় ছেলেটি মেয়েটিকে আদর করার সময় তার চুল টেনে ধরে মেয়েটি তাকে আরো গভীরভাবে আদরের জন্য উৎসাহ দিতে পারে। যেসব ছেলের চুল কম বা টাক তাদের Scalp (চুলের গোড়ার ত্বক) এ মেয়েদের হাত বুলিয়ে দেয়া, চুমু খাওয়া, জিহবা ছোয়া বেশ Arousing হতে পারে। ছাড়া শুধু যৌনতাই নয় ছেলেটি যখন মেয়েটির বুকে মাথা গুজে তার থেকে একটু উষ্ঞ ভালোবাসার পরশ খুজে, তখন তার চুলে মুখ লুকিয়ে আদর করে মেয়েটিও তার ভালোবাসায় সারা দিতে পারে।   

২. কানঃ
অনেক ছেলেরই কান বেশ স্পর্শকাতর একটি স্থান। কান ও কানের আশেপাশের অংশগুলোতে রয়েছে বহু স্নায়ুপ্রান্ত। মেয়েরা তাদের তর্জনী আর বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে ছেলেদের কানের মূল অংশ ও লতিতে আস্তে আস্তে বুলিয়ে দিতে পারে। ঠোট ও জিহবা দিয়ে কানের লতিতে, কানের পেছনের অংশে স্পর্শ করা, লতিতে হাল্কা করে কামড় দেয়া ছেলেদের জন্য বেশ Arousing. তাছাড়া মেয়েদের নিশ্বাসের শব্দ, হাল্কা শীৎকার ছেলেটির কানে গিয়ে তাকে উত্তেজিত করে তুলতে পারে। তাই মেয়েদের বলছি সেক্সের সময় আপনার মুখ দিয়ে বিভিন্ন আদুরে শব্দ বেরিয়ে আসলে তা যেন আটকানোর চেষ্টা করবেননা। ওর কানে ফিসফিস করে ভালোবাসার কথা বলা, তাকে আপনি কোথায় স্পর্শ করতে যাচ্ছেন, তার কোন জিনিসটি আপনি সবচেয়ে ভালোবাসেন তা বলতে যেন সঙ্কোচ করবেন না।

৩. ঠোট ও জিহবাঃ 
শুধু মেয়েদের ঠোটই নয় ছেলেদের ঠোটও তাদের দেহের অত্যন্ত যৌনসংবেদী একটি অঙ্গ। এর সংবেদনশীলতা মেয়েদের ঠোটের মতই। একটি ছেলের ঠোটে একটি মেয়ের স্পর্শ শুধুই তাকে যৌনত্তেজিত করে তোলে না বরং মেয়েটির কাছাকাছি থাকার এক অপূর্ব অনুভুতি জাগিয়ে তোলে। ঠোটের মাধ্যমে মেয়েটি তার সঙ্গী তাকে যে ভালোবাসার অনুভুতি দান করছে ঠিক একইভাবে তার প্রতিদান দিতে পারে। ছেলেরা দারুন উত্তেজিত হয় যখন একটি মেয়ে তার ঠোট বিশেষ করে নিচের ঠোটটি চুষে ও হাল্কা হাল্কা কামড় দেয়। এ অবস্থায় ছেলেটির ঠোটের নিচে ও থুতনীর উপরের অবতল অংশটিতে জিহবা দিয়ে ছুয়ে দেওয়া ওর জন্য বেশ teasing. আর নিজের জিহবা ছেলেটির জিহবার সাথে লাগানো সেতো ছেলেটির জন্য আরো উত্তেজনাকর। ওর জিহবাটি চুষে দেয়া ওটার সাথে লুকোচুরি খেলা এসব কিছুই এর অংশ। এছাড়াও চুমুতে নতুনত্ব আনার জন্য মেয়েটি চুমু খাওয়ার পূর্বে তার মুখের ভেতরে একটি ছোট বরফের টুকরো ভরে নিতে পারে; চুমু খাওয়ার সময় তা দুজনের দেহ দিয়েই আনন্দের শিহরন বইয়ে দেবে। এছাড়াও ছেলেটি নিজে কিছু করার আগেই মেয়েটি নিজেই ছেলেটির মুখ তার নিজের গলা, গাল, বুকের ভাজ এসব Hot স্থানে নিয়ে যাওয়া ওর জন্য দারুন একটা Turn On (এর আক্ষরিক অর্থ আমার জানা নেই, বলা যেতে পারে ‘উত্তেজনার শুরু’)

৪. গলাঃ 
মেয়েদের মতই ছেলেদের গলাও অত্যন্ত স্পর্শকাতর। Sexual Reflexology বইটির লেখক Master Mantak Chia বলেছেন, ‘ছেলেদের গলার Adam’s Apple (ছেলেদের গলার ফোলা অংশটি) এর নিচের অংশটি দেহের বহু স্পর্শকাতর অরগানিজমের (অর্গাজম নয়, অর্গানিজম। যার অর্থ ইন্দ্রিয়) সাথে সম্পৃক্ত।’ তাই এখানে চুমু খাওয়া, জিহবা বুলিয়ে দেওয়া ও চুষা ছেলেটির জন্য দারুন Turn on. বিশেষ করে তার ঠোটে চুমু খাওয়ার পর। জোরে জোরে ছেলেটির গলায় চুমু খাওয়া, কামড় দেয়া ও চুষা তার জন্য বেশ উত্তেজনাকর হতে পারে। কিন্ত আপানারা যদি পরদিন সবাইকে জানিয়ে দিতে না চান যে রাতে কি হয়েছিল তবে ওর গলায় কামড় দেয়া ও চুষার সময় একটু নিজেকে একটু নিয়ন্ত্রন করতে হবে (এটা মেয়েদের গলায় চুষার বেলায়ও প্রযোজ্য)। কারন এভাবে চুষলে বা কামড়ালে যে লাভ বাইটস (লাল দাগ) থেকে যায় তা মিলিয়ে যেতে দুই তিনদিনও লাগতে পারে। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি যদি কোন জুটি হানিমুনে বা ছুটি কাটাতে দূরে কোথাও যায়, বিশেষ করে বিদেশে, যেখানে লোকলজ্জার খুব একটা ধার না ধরলেও চলে, সেরকম কোন সময় ছেলে মেয়ে উভয়ের গলায় বা গালে এ সুন্দর টুকটুকে লাল স্পটগুলো তাদেরকে একজন-আরেকজনের প্রতি আরো বেশি আকৃষ্ট করে তুলবে। সে যাই হোক, ছেলেদের গলায় আদর করার সময় প্রথমে হাল্কা চুমু ও জিহবার আলতো স্পর্শ দিয়ে শুরু করতে হবে। তারপর আস্তে আস্তে আরো আবেগময় ভাবে উপর থেকে জিহবা লাগিয়ে ওর Adam’s Apple এ নেমে আসতে হবে তবে সেখানে যেন কোন চাপ না পড়ে। সেখানে হাল্কা ভাবে ঠোট দিয়ে একটু চুষে এর ঠিক নিচেই যে অংশটি আছে সেখানে বৃত্তাকারে জিহবা বুলিয়ে দিয়ে তাকে আদর করা যায়। এসময় ওর গলার নিচে, কলারবোনের উপর হাত বুলিয়ে দেয়া যেতে পারে। এছাড়াও ছেলেদের গলার পিছনদিকটাও বেশ স্পর্শকাতর। আপনার সঙ্গী যখন খুব ব্যস্ততার সাথে টেবিলে বসে কাজ করছে বা কোথাও চলে যাচ্ছে তখন যাবার আগে ওকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে ওর গলার পিছনে হাল্কা করে চুমু বা আদুরে কামড় দিয়ে তাকে জানিয়ে দিতে পারেন যে আপনি তাকে ভালবাসেন এবং সে না ফেরা পর্যন্ত তাকে কাছে পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করবেন।

৫. বুক (Chest) ও নিপলসঃ 
ছেলেদের বলিষ্ঠ ও পেশীবহুল বুক তাদের পুরুষত্বের প্রতীক। এটি বেশ স্পর্শকাতরও বটে। এই স্থানে মেয়েদের নরম হাতের স্পর্শ তাদের জন্য অসাধারন Turn On. এখানে চুমু খাওয়া, জিহবা বুলানো, কামড়ানো ছেলেদের দারুন এক অনুভুতি সৃষ্টি করে। প্রথমে হাল্কাভাবে শুরু করে তারপর একটু Roughly করার দিকে এগিয়ে যেতে হবে। অনেক ছেলে এখানে মেয়েদের হাল্কা আদর আর অনেকে উগ্র আদর পছন্দ করে। এটা মেয়েটিকে তার সঙ্গীর প্রতিক্রিয়া দেখে বুঝে নিতে হবে। ছেলেদের নিপল অত্যন্ত স্পর্শকাতর স্থান। তাই প্রথমে হাত দিয়ে নিপলস এর আশে আশে বুলিয়ে আস্তে আস্তে নিপলের কাছে যেয়ে হাতের তর্জনী আগা দিয়ে (Finger tip) সেটা ম্যাসাজ করে দিতে পারেন। তারপর মুখ নামিয়ে প্রথমে চেস্টে জিহবা লাগিয়ে কোন-আইসক্রিম এর উপরটা যেভাবে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে খাওয়া হয় সেভাবে ওর নিপলস এর দিকে আগাতে হবে। নিপলসে প্রথমে আলতো ভাবে জিহবার আদর দিলে যদি তা ছেলেটির ভালো লাগে তবে আরো একটু জোরে জিহবা বুলিয়ে দিয়ে তারপর ঠোট নামিয়ে ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের মত নিপলটা চুষা যেতে পারে। ছেলেটির চেস্টে মুখ দেয়ার আগে মেয়েটি তার মুখে একটি বরফ চুষে নিলে তার শীতল জিহবার স্পর্শ ছেলেটার স্পর্শকাতর নিপলস দিয়ে বিদ্যুতের মত কামনার আগুন ছড়িয়ে দেবে। ছেলেটি যদি নিপলসে মেয়েটির রুক্ষ স্পর্শ পছন্দ করে তবে সেখানে ছোট ছোট কামড় ও দেয়া যেতে পারে।

৬. হাটুঃ
ছেলেদের হাটু সেক্সের কামনা জাগিয়ে তোলায় ও মৈথুনের সময় সুখবৃদ্ধির জন্য বেশ কিছুটা ভুমিকা রাখে। কিভাবে ছেলে মেয়ে উভয়ের হাটুতে পা বুলিয়ে Footsie করে আনন্দ পেতে পারে তা তো আগের পোস্টেই বলেছি। এ বিষয়ে তাই আর বেশি কিছু বললাম না। যখন সেক্সে মৈথুনের সময় ছেলেটি শুয়ে থাকবে ও মেয়েটি তার উপরে উলটো দিকে মুখ করে বসে থেকে উপরনিচ করবে (অর্থাৎ যে কাউগার্ল সেক্স পজিশনে ছেলেটি মেয়েটির শুধু পিঠ দেখতে পাবে ও মেয়েটির সামনে ছেলেটির পা থাকে) তখন মেয়েটি মৈথুন করতে করতে ঝুকে দুই হাত দিয়ে ছেলেটির হাটুতে হাত বুলিয়ে দিতে পারে।

৭. পিঠ ও কাধ (Shoulder):
অনেক ছেলে নিজেই জানে না তাদের পিঠ ও কাধ কতটা যৌনস্পর্শকাতর স্থান। পিঠের কোন কোন স্থানগুলো বেশি স্পর্শকাতর সেগুলো বিভিন্ন ছেলের ক্ষেত্রে বিভিন্ন হয়। ছেলেটির সঙ্গিনী তার সেক্সের পূর্বে এমনকি ওরা ঘুমাতে শুয়েছে এমনসময়ও ওর পিঠে নিজের হাত বুলিয়ে বুলিয়ে সে স্থানগুলো আবিস্কার করতে পারে। ছেলেটি যদি কাজ থেকে ফিরে অত্যন্ত ক্লান্ত থাকে অথবা একবার সেক্স করার পর ক্লান্তিতে এলিয়ে পড়ে অথচ তার সঙ্গিনীর যৌন আকাঙ্খা অপুর্ন থাকে তবে মেয়েটি ওকে উজ্জীবিত করে তোলার জন্য একটি কাজ কর‌তে পারে। ছেলেটিকে উপুর করে বিছানায় শুইয়ে তার নিতম্বের উপরের অংশ থেকে একেবারে গলা পর্যন্ত হাত দিয়ে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ শুরু করতে হবে, তার গলা পর্যন্ত গিয়ে দুই হাত তার কাধে নিয়ে একটা চাপ দিয়ে আবার নিচে নিতম্বের উপর পর্যন্ত নামিয়ে আনতে হবে। এরকম করে তারপর মুখ নামিয়ে ওর পিঠে এমনভাবে চুমু খাওয়া শুরু করতে হবে যেন সেখানের একটি স্থানও অবহেলিত না থাকে। এরপর জিহবা বের করে নিতম্বের উপর থেকে বুলাতে বুলাতে গলায় উঠে এভাবে আদর করে, স্থানে স্থানে চুষে ও কামড় দিয়ে ছেলেটিকে উজ্জীবিত করে তোলা যায়। এই আদর সেক্সের মধ্যেও চলতে পারে। এছাড়াও ছেলেটি যখন খালি গায়ে কোথাও দাঁড়িয়ে আছে বা কিছু করছে (গুরুত্বপুর্ন কিছু নয়। এমনকিছু যেটায় ব্যঘাত ঘটলে কোন সমস্যা হবে না।), তখন তার পিছনে গিয়ে হঠাৎ করে তাকে জড়িয়ে ধরে তার ঘাড়ে চুমু খেতে থাকা, জিহবা বুলিয়ে দেয়া ওর জন্য অত্যন্ত Arousing ও Sexy.

৮. উরুঃ
মেয়েদের মতই ছেলেদের উরুও তাদের একটা বেশ স্পর্শকাতর স্থান, বিশেষ করে ভিতরের দিকের অংশটি। কিন্ত দুঃখের বিষয় এই যে, ছেলেদের এই স্থানটা বেশিরভাগ মেয়েদের দ্বারাই অবহেলিত হয়। ওরা মূলত এর নিকটবর্তী আইফেল টাওয়ারের দিকেই বেশি মনোযোগী হয়। কিন্ত মেয়েটি যখন এই স্থানটিতে হাত বুলায়, চাপ দেয়, চুমু দেয়, কামড় দেয়, জিহবা দিয়ে আদর করে তখন ছেলেটি তার লিঙ্গে মেয়েটির এ আদর পাওয়ার জন্য পাগলের মত হয়ে যায়। কিন্ত ওর কথা না শুনে ওকে এভাবে tease করে তাকে উত্তেজনায় উম্মাদের মত অবস্থায় নিয়ে যাওয়া যায়।

৯. নিতম্বঃ
মেয়েদের মত ছেলেদের নিতম্বও তাদের বেশ স্পর্শকাতর একটি স্থান। মুলত এখানে মেয়েদের হাতের জোর চাপ ও চাপর, নখের আচড় এগুলো ছেলেটিকে বেশ উত্তেজিত করে তুলে। বিশেষ করে কিস করার সময় ছেলেটিও যখন মেয়েটির নিতম্বে হাত বুলাতে থাকবে সেসময় ওর নিতম্বে এধরনের রুক্ষ আদর ছেলেটিকে বেশ উত্তেজিত করে।

১০. পেরিনিয়ামঃ
ছেলেদের অন্ডথলির নিচে ও পায়ুছিদ্রের মাঝের যেই ফাকা অংশটি রয়েছে সেটাই পেরিনিয়াম। ছেলেদের এই অঞ্চল মেয়েদেরটার চেয়ে একটু বড় হয়। এই অংশ মেয়েদের চেয়েও ছেলেদের বেশি সংবেদী, কারন এই অংশটির নিচেই রয়েছে প্রস্টেট গ্ল্যান্ড। লিঙ্গের হাত দেয়ার আগে এখানে হাত বুলানো ও চাপ দেয়া ছেলেটির জন্য দারুন Turn On.

১১. লিঙ্গঃ
ছেলেদের সবচাইতে যৌনত্তেজক স্থান। বেশিরভাগ মেয়েই Foreplay’র সময় হাত দিয়ে ছেলেটির লিঙ্গ ধরে খেলতে পছন্দ করে এবং তাতে ছেলেরাও যথেস্ট আনন্দ পায়। কিন্ত সেখানে মেয়েটির নরম ঠোটের স্পর্শ, মুখের ভিতরের উষ্ঞতা ছেলেটির সারা দেহ দিয়ে যে চরম সুখের অনুভুতি বইয়ে দেয় তা শুধু ছেলেরাই বলতে পারবে। এই ব্যাপারটিতেই বেশিরভাগ মেয়েরই একেবার ঘোর অনিহা। লেখার শেষাংশে এই বিষয়ে ও কি করে হাত দিয়ে ও মুখ দিয়ে কিভাবে ছেলেটির লিঙ্গে আদর করা যায় তা নিয়ে বলছি। তার আগে আলাদাভাবে লিঙ্গের বিভিন্ন অংশগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

  ক) লিঙ্গের মাথাঃ ছেলেদের সবচাইতে যৌনস্পর্শকাতর স্থান। এটাকে মেয়েদের ক্লাইটোরিসের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। এটির মধ্যে রয়েছে অসংখ্য স্নায়ুপ্রান্ত যার কারনে এটি অত্যন্ত সংবেদী। লিঙ্গের মূল অংশ থেকে এই মাথাটিকে আলাদা করেছে যে অংশটি সেখান থেকে এর সংবেদনশীলতা বাড়তে বাড়তে একেবারে ছিদ্রটির আশে পাশে গিয়ে সর্বোচ্চ। মেয়েদের ক্লাইটোরিসের মতই এটিকে নিয়ে খেলা করতে যাওয়ার সময় মেয়েদের একটু সতর্ক হতে হবে। এই স্থানে অতিরিক্ত চাপ বা আচমকা আক্রমনে এমনকি ছেলেটির শক্ত হয়ে যাওয়া লিঙ্গও সাময়িকভাবে নেতিয়ে পড়া শুরু হতে পারে।

  খ) ফ্রেনুলাম (Frenulam): লিঙ্গের পেছনের দিকে, যেখানে অন্ডকোষ থেকে লিঙ্গের মাথা পর্যন্ত একটি নালী অনুভব করা যায়, সেই নালী যে স্থানে শেষ, অর্থাৎ যেখানে লিঙ্গের মুল অংশটি এর মাথার সাথে সংযুক্ত সেই ছোট্ট স্থানটি অত্যন্ত সংবেদী। এখানে just আঙ্গুল দিয়ে ঘষলেও সেটা ছেলেটির জন্য দারুন উত্তেজনার।

  গ) দন্ড (Shaft): ছেলেদের লিঙ্গের মূল অংশটি যে বেশ স্পর্শকাতর এটা আশা করি আর কাউকে বলে দিতে হবে না? এই অংশটি প্রায় সম্পুর্নই বিভিন্ন পেশী ও রক্ত নালীর সমন্বয়ে গঠিত। তাই এ অংশটি লিঙ্গের অন্যান্য স্থানের তুলনায় সবচেয়ে বেশী চাপ সহ্য করতে পারে। এখানে মেয়েটির হাতের মৃদু থেকে মধ্যম চাপ বেশ উত্তেজনাকর।

  ঘ) লিঙ্গ ও দেহের সংযোগস্থলঃ ছেলেদের লিঙ্গটি যে স্থানে দেহের সাথে সংযুক্ত হয়েছে ঠিক সেই স্থানটি অর্থাৎ লিঙ্গের গোড়া ও অন্ডকোষের ঠিক উপরের অংশটি বেশ স্পর্শকাতর। তবে এ অংশটিতে আদর করে ছেলেটিকে পরিপুর্ন আনন্দ দিতে শুধু মেয়েটির হাতের স্পর্শ নয় তার….উম…উপপসস! তার জিহবার স্পর্শও প্রয়োজন!

১২. অন্ডথলিঃ
এটিও ছেলেদের এমন একটি স্পর্শকাতর স্থান যেটি অনেক মেয়েই এড়িয়ে যায়। এই থলিটির পর্দা ও মেয়েদের যোনির ল্যাবিয়া ম্যাজোরা একই Embryonic tissue দ্বারা গঠিত। এই স্থানে মেয়েটির হাতের স্পর্শ দারুন এক Turn On হতে পারে ছেলেটির জন্য। কিভাবে এটিতে আদর করা যায় সে ব্যাপারে একটু পরেই আসছি।

১৩. পায়ুছিদ্র ও পথঃ
ছেলেদের এই অংশগুলো বেশ স্পর্শকাতর। বিশেষ করে এখানে পিউডেন্ডাল নার্ভের শাখা থাকার কারনে এই স্থান ছেলেদের মলত্যাগের প্রবনতা সৃষ্টি করা ছাড়াও তাদের যৌনানন্দেও কিছুটা ভুমিকা রাখে। তাই এই ছিদ্র দিয়ে বিশেষ করে ছেলেটিকে চুমু খাওয়ার সময়, বা তার লিঙ্গে আদর করার সময় একটি বা দুটি আঙ্গুল (নখহীন) ঢুকিয়ে ওঠানামা করানো বেশ আনন্দের হতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই আঙ্গুলে আঙ্গুলে পিচ্ছিল কিছু লাগিয়ে নিতে হবে, বিশেষ করে সাধারন কাপড় কাচার সাবান দিয়ে পিচ্ছিল করে নেওয়া নিরাপদ, অন্যকিছু লাগাতে গেলে তা ওই ওইস্থানের ক্ষতি করতে পারে। এছাড়াও স্থানটি সুগন্ধী সাবান জাতীয় কিছু দিয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে যেন কোন প্রকার ঘেন্নার অনুভুতির উদ্রেক না হয়। ইচ্ছে করলে মেয়েটি এখানে প্রবেশ করানোর পূর্বে আঙ্গুলে কনডম পড়ে নিতে পারে।

১৪. প্রস্টেট (Prostate):
ছেলেদের দেহের একটি অত্যন্ত যৌনসংবেদী একটি অংশ। এর অবস্থান পেলভিক অঞ্চলে মুত্রথলির ঠিক নিচেই। যৌনসংবেদীতার দিক দিয়ে এটিকে মেয়েদের জি-স্পটের সাথে তুলনা করা হয়। এর মূলকাজ বীর্যরসের কয়েকটি উপাদানের যোগান দেয়া হলেও এটির সাথে মানুষের যৌন সংবেদী পিউডেন্ডাল নার্ভ এর সংযোগ আছে বলে শুধুমাত্র এটিকে উত্তেজিত করেই ছেলেটির অর্গাজম হতে পারে। আর সে অর্গাজম কোন কোন ছেলের ক্ষেত্রে তাদের লিঙ্গের অর্গাজমের চেয়েও বেশি আনন্দের হতে পারে (আমার নিজেরও সে অভিজ্ঞতা হয়েছে)। শুধু মেয়েরাই যে এটায় আদর করতে পারে তাই না ছেলেটি নিজেও মাস্টারবেশনের সময় এটা উত্তেজিত করে তুলতে পারে। এর জন্য প্রথমে আঙ্গুলে পিচ্ছিল কিছু লাগিয়ে নিতে হবে। তারপর পায়ুছিদ্রে আস্তে আস্তে আঙ্গুল ঢুকিয়ে প্রথমে কিছুক্ষন ওঠানামা করিয়ে একটু সহজ হয়ে নিতে হবে। উল্লেখ্য এসময়ও বেশ সুখের অনুভুতি হয়। এবার আস্তে আস্তে এর ছিদ্রের ভেতরে আঙ্গুলটি নাড়াচাড়া শুরু করতে হবে। এরপর বিশেষ করে যেদিকে লিঙ্গ আছে সেদিকের দেয়ালে বেশী বেশী চাপ দিতে হবে। অনেকে শুধুই এভাবে উত্তেজিত নাও হতে পারে। তাদের জন্য আরেকটি হাত দিয়ে লিঙ্গে বুলাতে থাকতে হবে। এভাবে চালিয়ে যেতে থাকলে কি হবে তা আর বললাম না, নিজেই বা নিজেরাই চেষ্টা করে দেখুন!

লিঙ্গে আদর করার পদ্ধতিঃ

হাত দিয়ে (Handjob):

ছেলেরাই নিজেরাই হাত দিয়ে তাদের লিঙ্গে আদর করতে পারে, কিন্ত সেটা যখন আসবে তার ভালোবাসার মেয়েটির হাত থেকে তখন সেটার আনন্দ কতগুন বেড়ে যাবে সেটা বলাই বাহুল্য। হাত দিয়ে নিজের ভালোবাসার মানুষটির সবচেয়ে স্পর্শকাতর অংশটিতে আদর করতে আশা করি মেয়েদেরও তেমন আপত্তি নেই? তবে আসুন আপনার সঙ্গীটিকে উত্তেজনায় দিশেহারা করে তোলার জন্য কিছু পদ্ধতি জেনে নেওয়া যাক।

হাত দিয়ে লিঙ্গে আদর করার জন্য একটি সেক্সী পজিশন হতে পারে এটাঃ ছেলেটিকে বিছানায় লম্বা করে শোয়ানোর পর তার পা দুটো কাছাকাছি এনে মেয়েটিকে ওর হাটুর উপর বসতে হবে। মেয়েটির নগ্ন নিতম্বের নরম স্পর্শ ছেলেটির জন্য এবং নিতম্বে ওর পায়ের স্পর্শ মেয়েটির জন্যও দারুন এক Turn On হবে (এই পজিশনের জন্য দুজনেই সম্পুর্ন নগ্ন থাকতে হবে।)এবার প্রথমে ওর উরুতে সামান্য ম্যাসাজের মত করে হাত এগিয়ে লিঙ্গের কাছে নিয়ে লিঙ্গের গোড়ার অংশটি, যেখানে যৌনকেশ থাকে সেখানটায় হাত বুলিয়ে শুরু করতে হবে। এখানে ক্লিন সেভ (খোচা খোচা থাকলে কিন্ত অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে!) করা থাকলে ছেলেটির জন্য তা বেশ আরামদায়ক হবে এবং মেয়েটিকেও তা বিরক্ত করবে না। এবার হাত দিয়ে কয়েকবার লিঙ্গটিকে ছাড়া ছাড়াভাবে আদর করে একটি হাত লিঙ্গের গোড়ার আশেপাশে বুলাতে বুলাতে অন্য হাতটির তর্জনী ও বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে একটি রিং তৈরী করে লিঙ্গটিতে উঠানামা শুরু করতে হবে। তবে এসময় লিঙ্গের মাথাটি Avoid করতে হবে। এভাবে কিছুক্ষন করার পর অন্যহাতের আঙ্গুল দিয়েও এমন রিং বানিয়ে দুটোই লিঙ্গে উঠা নামা করাতে হবে। এভাবে বেশ কিছুক্ষন করার পর একটি হাত দিয়ে লিঙ্গটি মুঠ করে ধরে উঠানামা শুরু করতে হবে। মাঝে মাঝে মুঠ খুলে ওর লিঙ্গের ফ্রেনুলামে (উপরে এর বর্ননা আছে) কিছুক্ষন আঙ্গুল ঘষে আবার হাত মুঠো করে ওঠানামা করাতে হবে। মাঝে মাঝে মুঠ খুলে হাতের তালুটা লিঙ্গের পেছনে কিছুক্ষন বুলিয়ে দিতে হবে। যেসব ছেলের সহযে বীর্যপাত হয়না তাদেরকে এক হাত দিয়ে লিঙ্গে আদর করে অন্য হাত দিয়ে অন্ডথলি নাড়াচাড়া করা যেতে পারে, সেটা আরো বেশী উত্তেজনাকর। আর যারা বেশিক্ষন বীর্য ধরে রাখতে পারে না তাদেরকে আগেই বলে রাখতে হবে যেন সে তার বীর্যপাত সমাগত হলে কোন ইঙ্গিত দেয়। ছেলেটি ইঙ্গিত দিলেই হাতটা তার অন্ডথলিতে নামিয়ে আনতে হবে। থলিটা হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করলে ছেলেটি অন্যরকম এক আনন্দ লাভ করবে কিন্ত তার বীর্যপাতের প্রবনতা কমে আসবে। হাত দিয়ে অন্ডকোষদুটি নিয়ে খেলা করা যেতে পারে, তবে সেখানে জোরে চাপ না দেয়ার ব্যাপারে সাবধান হতে হবে। এভাবে ছেলেটি একটু শিথিল হয়ে এলে আবার হাত মুঠ করে তার লিঙ্গে আদর করা শুরু করতে হবে। এবার হাত উপর নিচ করা থামিয়ে লিঙ্গটি হাতের মুঠোতে শক্ত করে ধরুন। লক্ষ্য রাখবেন যেন লিঙ্গের একেবারে নিচের অংশটাই শুধু হাতের মুঠোয় থাকে, লিঙ্গের মূল অংশ ও মুন্ডির সংযোগস্থলে যেন আঙ্গুলের স্পর্শ না থাকে। এ অবস্থাতে অন্য হাতের তালুটি ওর লিঙ্গের মাথায় লাগিয়ে পিঠা বানানোর মত করে হাতটা ঘুরাতে থাকুন। প্রথমে আস্তে, তারপর ছেলেটি মজা পেলে একটু জোরে চাপ দিয়ে। এটা অত্যন্ত যৌনত্তেজনাকর। এরকম করার সময় মাঝে মঝে সামান্য সময়ের জন্য ছেলেটির লিঙ্গের মূল অংশ ও মুন্ডির সংযোগস্থলে রিংয়ের মত করে ধরে মুন্ডিতে তালু দিয়ে ম্যাসাজ করলে ছেলেটি লাফিয়ে উঠবে। এমনকি উত্তেজনায় চিৎকারও দিয়ে উঠতে পারে। তবে এমনটি বেশিক্ষন করা যাবে না। অনেক ছেলে এটা সহ্য নাও করতে পারে, এর ফলে তাদের শক্ত লিঙ্গ আবার নেতিয়ে পড়তে পারে (অবশ্য আবার শক্ত হতে আর কতক্ষন?)।

ছেলেটির লিঙ্গের শক্ত অবস্থায় আরেকভাবেও ওতে আদর করা যায়। এজন্য সবচেয়ে ভালো পজিশন হল ছেলেটি দাঁড়িয়ে বা বিছানার কিনারে বসে থাকলে ও মেয়েটি নিচে ঝুকে থাকলে। এজন্য প্রথমে মেয়েটিকে দুটো হাত ঘষে একটু গরম করে নিতে হবে তারপর হাততালির মত করে দুই হাত দিয়ে লিঙ্গটি ধরে হাত দুটি ঘষার মত করে নাড়ানো শুরু করতে হবে। এভাবে ইচ্ছে করলে অরগাজম না হওয়া পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়া যায়।     

মুখ দিয়ে (Fellatio):

এই অংশটি মূলত আমি সেই প্রীতিমুগ্ধ মেয়েদের জন্যই লিখেছি যারা তাদের সঙ্গীর লিঙ্গে আদর করে তাকে সুখ দিতে উদগ্রীব। তবে আমাদের দেশে বেশিরভাগ মেয়েই এমনটি করা চরম ঘৃন্য ও সেক্সের সাথে অসম্পৃক্ত একটি কাজ বলে মনে করে। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি। অনেক মেয়ে, যারা ছেলেদের লিঙ্গ চুষে তাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা শুধুই সঙ্গীর অনুরোধ রক্ষা করে তাকে আনন্দ দেয়ার জন্য তার লিঙ্গে মুখ দিয়ে আদর করে না। তারা নিজেরাও এতে আনন্দ লাভ করে। এর মূল কারন হল মেয়েদের যোনির মত এটিও তাদের দেহের এমন একটি অংশ যাতে তারা ছেলেদের এই প্রধান যৌনঅঙ্গটির অবস্থান অনুভব করতে পারে। যাকে মেয়েটি ভালোবাসে সে তার মন, দেহ সবকিছুকেই ভালবাসে, আর এটা তো তার দেহেরই একটা অংশ, নয় কি? সেই মেয়েদের মাঝে অনেকেই আছে যারা আগে ছেলেদের লিঙ্গের ধারে কাছেও মুখ নিত না অথচ তারাই একবার এর স্বাদ পেয়ে বর্তমানে এমনকি ছেলেটার বীর্য মুখে নিতেও দ্বিধা করে না। এর কারন কি হতে পারে? ইন্টারনেটে এ নিয়ে বহু নারীর মতামত পড়ে ও আমার close কয়েকজন মেয়ে বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করে কয়েকটি সিদ্ধান্তে পৌছেছি (এগুলো ছেলেদেরও জানা উচিত):

১. মেয়েটির সঙ্গী তার যোনিতে মুখ দিয়ে আদর করতে কোনপ্রকার দ্বিধা বা কার্পন্য করে না। যতক্ষন মেয়েটি চায় ততক্ষনই সে সেখানে আদর করে যায়। এমনকি সে ওখানে বেশ অপরিচ্ছন্ন (বাহ্যিকভাবে, কারন মেয়েদের অঙ্গাদি নিয়ে লেখা প্রবন্ধে আমি আগেই বলেছি, মেয়েদের যোনিরস তাদের যোনিকে সকল প্রকার রোগ-জীবানু হতে মুক্ত রাখে) থাকলেও ছেলেটি এর কোন পরোয়া করে না। এটা দেখে মেয়েটার মনে হয়েছে যে ছেলেটি যদি আমার ওখানে এরকম ভালোবাসার সাথে মুখ দিতে পারে তবে আমি ওরটায় দিতে পারবনা কেন?

২. মেয়েটির সঙ্গী যখন তারই জন্য, সেক্সের আগে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে থাকে তখন তার লিঙ্গের প্রতি ওর ঘৃনার অনুভুতি কিছুটা হলেও কমে। বিশেষ করে দুজনে যদি নিয়মিত একসাথে শাওয়ারে গোসল করে একজন-আরেকজনকে পরিস্কার করে দেয়, তখন এই ঘৃনা বহুলাংশে কমে যায়। এছাড়াও এতে দুজনের ঘনিষ্ঠতা বাড়ে।

৩. অনেক মেয়ে তার সঙ্গীর লিঙ্গের আশেপাশে যৌনকেশ থাকা পছন্দ করে না। এই কারনেই সেই স্থানটির প্রতি অনেক মেয়ের ঘৃনা আরো বেশি বেড়ে গিয়েছিল। কিন্ত ছেলেটি তার জন্য নিয়মিত ওখানে সেভ শুরু করায় পরিস্কার সে স্থানটি মেয়েটির কাছে বেশ যৌনত্তেজক মনে হওয়ায় মেয়েটি সে স্থানের প্রতি ধীরে ধীরে আকৃষ্ট হয়ে সেদিকে এগিয়ে গিয়েছে।

৩. দেখা গেছে অনেক মেয়ের সঙ্গী যখন যতরকম ভাবে সম্ভব মেয়েটিকে চরম উত্তেজিত করে তোলায়, বিশেষ করে তার যোনিতে হাত ও মুখ দিয়ে আদর করার সময় লিঙ্গ নিয়ে মেয়েটির যে কারনেই (‘এটি দিয়ে ও বাথরুম করে!! ইয়াক থু!!’) হোক অনীহা ছিল চরম উত্তেজনায় সেটা ভুলে গিয়ে লিঙ্গটি নিজের মুখে দিয়েছে। বিশেষ করে অনেকগুলো ক্ষেত্রে দেখা গেছে ছেলেটি মেয়েটি চাওয়া সত্ত্বেও তার যোনিতে মৈথুন করার চেয়ে Foreplay’র দিকেই বেশি নজর দিচ্ছিল। তাই মেয়েটি নিচের ঠোটে লিঙ্গটি না পেয়ে উপরেরটাতেই……

৪. বেশিরভাগ মেয়ে বলেছে যে, কোনভাবে একবার ঠোট ও জিহবা দিয়ে লিঙ্গের স্বাদ নেওয়ার পর এবং নিজের মুখের ভিতরে ওটার অবস্থান অনুভব করার পর থেকেই ওরা ওটা করতে পছন্দ করতে শুরু করেছে। এর কারন হিসেবে অনেকেই বলেছে যে তারা নিজেরা যখন উত্তেজিত অবস্থায় থাকে তখন তাদের যে কোন ধরনের ঘৃনার অনুভুতি প্রায় শূন্যের কাছাকাছি চলে যায়। তাই তখন এমনকি ছেলেদের লিঙ্গের যে ঘ্রান (যে ছেলেরা পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে তাদের) তাতে তারা অভ্যস্থ হয়ে পড়ে। তাদের কাছে মনে হয় ছেলেটির লিঙ্গ যেন একটি জীবন্ত বস্তু। এখানে তাদের অত্যন্ত স্পর্শকাতর ঠোট ও জিহবার স্পর্শ তাদের নিজের কাছেই অনেক ভালো লাগে। আর মুখের ভেতরে থাকার সময় যখন লিঙ্গটির নড়াচড়া (রক্তচাপের ফলে) ওরা অনুভব করে সেটা নাকি তাদের যোনির ভেতরে ওটার অবস্থানের চেয়ে কম সুখকর নয়। আর অনেক মেয়ে বলেছে, তাদের মুখের স্পর্শে যখন ছেলেটি উত্তেজিত হয়ে উঠে, তার মুখে সুখের একটা অনুভুতি ফুটে উঠে তখন তাদের লিঙ্গ থেকে তাদের মুখের মাধ্যমে সরাসরি ছেলেটির উত্তেজনা মেয়েটির মাঝেও সঞ্চারিত হয়। আর বীর্য গলধঃকরনের ব্যাপারটাও এরকম। ছেলেটির লিঙ্গ ওর মুখে যে অনুভুতি সৃষ্টি করে (উপরে বলেছি) তাতে সে এতটাই বিভোর হয়ে থাকে যে এর আঁশটে গন্ধ বা টক নোনতা স্বাদ তাকে বিরক্ত করে না। কয়েকজন মেয়ে বলেছে যে কিছুক্ষন তাদের সঙ্গীদের লিঙ্গ চুষতে চুষতে যখন তার বীর্যপাতের সময় হয়ে আসে তখন তারা পজিশন চেঞ্জ করে ৬৯ এ চলে যায়। তখন ছেলেটিও মেয়েটির যোনি চুষতে থাকে বলে এর উত্তেজনায় মেয়েটি অন্যমনষ্ক হয়ে যায়। ফলে ছেলেটির বীর্য সে গিলে ফেলে বা মুখের ভিতরই রেখে পরে থু করে ফেলে দেয়। তবে অনেক মেয়ে বলেছে তাদের সঙ্গী তাদের মুখের ভিতরে বীর্যপাত করার পর তাকে ওটা মুখেই রেখে দিতে বলে তারপর তাকে চুমু খেয়ে তার মুখ থেকে সেটার শেয়ার নেয়। এরকমটি হলে নাকি মেয়েটির কাছে মুখে ছেলেটির বীর্যপাত হওয়া শুধু অনুমোদিতই হয়না বরং ওর জন্য সেটা বেশ উপভোগ্য হয়ে উঠে।

মূলত এসকল কারনেই মেয়েরা ছেলেদের লিঙ্গ চুষতে পছন্দ করে। যাদের কাছে এই কাজটি ঘৃন্য তারা কি ধরনের একটি মজা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তা আমি ছেলে বলে আমার জানা নেই। কিন্ত এতগুলো মেয়ে তো আর এমনি এমনি এটায় মজা পাচ্ছে না, তাই না? তাই আপনারাও ইচ্ছে করলে আপনার সঙ্গীর মাঝে উপরে উল্লিখিত গুনসমূহ খুজে পেলে ব্যাপারটা একবার হলেও চেষ্টা করে দেখতে পারেন। যাক এ বিষয়ে অনেক কথা হয়ে গেল, এবার মূল প্রসঙ্গে যাওয়া যাক।

ছেলেদের লিঙ্গে চোষার সবচেয়ে ভালো পজিশন হল ওকে লম্বা করে শুইয়ে নিয়ে তার দুই পা ফাক করে বিছানায় উঠে দু পায়ের ফাকে ঝুকে পড়া অথবা বিছানার কিনারে ছেলেটিকে বসিয়ে মেয়েটি মেঝেতে উবু হয়ে বসা। ছেলেটির লিঙ্গে মুখ নামিয়ে আনার পূর্বে তাকে tease করে এটা পাবার জন্য অনুনয় করার মত পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। এজন্য পুর্বোল্লেখিত হাত দিয়ে লিঙ্গে আদর করার প্রথমদিকের কয়েকটি পদ্ধতি প্রয়োগ করা যেতে পারে। এরপর প্রথমে ওর লিঙ্গটা হাত দিয়ে ধরে অন্ডথলির উপরে আলতো করে জিহবা লাগিয়ে ওর লিঙ্গের পেছনদিয়ে উপরে ফ্রেনুলামে (উপরে দ্রষ্টব্য) উঠে আসতে হবে। ওখানে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে কিছুক্ষন জিহবা চালিয়ে যেতে হবে, তারপর আবার জিহবা দিয়ে লাইন একে নিচে ওর অন্ডথলির কাছে এসে আবার উপরে উঠে যেতে হবে। এবার ওর লিঙ্গের উল্টোপাশের অবহেলিত দিকটাতেও এভাবে কিছুক্ষন জিহবা বুলিয়ে দিন।

এবার ওর লিঙ্গের সবচেয়ে স্পর্শকাতর অংশটিকে উত্তেজিত করার পালা। ওর লিঙ্গটি আঙ্গুল দিয়ে ধরে (মুঠোয় নয়) আপনার ঠোট নিচে নামিয়ে আনুন। জিহবা দিয়ে ঠোট ভিজিয়ে নিয়ে অথবা সামান্য লিপজেল দিয়ে হাল্কা ভাবে ঠোট বন্ধ থাকা অবস্থায় লিপস্টিক দেয়ার মত করে ওর লিঙ্গের মাথাটা আপনার ঠোটের সাথে ঘষতে থাকুন। তারপর লিপস্টিক দেয়ার সময় যেভাবে মুখ হা করে ঠোটের কোনাগুলোতে লাগান সেভাবেই লিঙ্গটা দিয়ে লাগাতে থাকুন। মাঝে মাঝে পুরো মাথাটা (সম্পুর্ন লিঙ্গ নয়) মুখের ভিতরে ভরে নিয়ে ঠোট দিয়ে চাপ দিয়ে আবার বের করে লিপস্টিক লাগাতে থাকুন। কিছুক্ষন এরকম করার পর ঠোটের ভিতরে আবার লিঙ্গের মাথাটা ভরে নিয়ে ওটার জিহবা বুলিয়ে দিতে থাকুন। এ অবস্থায় কিছুক্ষনের মাঝে লিঙ্গ থেকে কিছু স্বচ্ছ তরল বের হতে পারে। এর তেমন কোন গন্ধ নেই কিন্ত এর স্বাদ নোনতা, খুব একটা খারাপ লাগার কথা না। ছেলেরাও অনেক সময় হাত দিয়ে নিয়ে এটা টেস্ট করে থাকে। এবার আস্তে আস্তে যতটুকু পারেন আপনার মুখের গভীরে লিঙ্গটি ভরে নিন। খেয়াল রাখবেন যেন আপনার দাঁতে বেশি জোরে না লাগে। কারন লিঙ্গ অত্যন্ত স্পর্শকাতর বলে এতে অনেক ব্যথা লাগতে পারে। এটা আপনার প্রথমবার হলে কিছুক্ষন আপনার মুখের ভিতরে লিঙ্গটি রেখে দিন। একটু অভ্যস্ত হয়ে গেলে আস্তে আস্তে মুখটা ওঠানামা করাতে থাকুন। জিহবা দিয়ে ললিপপের মত চুষে যেতে হবে। এসময় কিন্ত লিঙ্গের নিচটা হাত দিয়ে ধরে রাখতে হবে। নাহলে এদিক ওদিক হয়ে আপনার দাঁতে লেগে যেতে পারে। অনেকসময় মেয়েরা পুরো লিঙ্গটাই মুখের ভিতরে ভরে ফেললে বড় লিঙ্গ হলে এটা তাদের গলায় ঘষা খায়। এটাকে Deep throat বলে। ছেলেরা তো বটেই, অনেক মেয়েও এটা পছন্দ করে। কিন্ত সবাই এটা try না করাই ভালো। এভাবে মুখ উঠা নামা করতে করতে মাঝে মাঝেই মুখ তুলে জিহবা দিয়ে লিঙ্গের বিভিন্ন সাইড একবার করে লেইয়ে দেয়া যেতে পারে। আর লিঙ্গ চোষার সময়, উপরে ছেলেটির চোখের দিকে তাকিয়ে থাকলে দুজনের দৃষ্টি এক হলে দুজনেরই অন্যরকম একটা অনুভুতি হয়। ছেলেটির চোখে মেয়েটি দেখতে পায় তার আদরে উত্তেজিত ছেলেটির কৃতজ্ঞতা ভরা ভালোবাসা আর মেয়েটির চোখেও ছেলেটি তার জন্য ভালোবাসা খুজে পায়, যে ভালোবাসার বশে মেয়েটি তার গোপনতম অঙ্গটিতে ঠোটের পরশ বুলিয়ে দিচ্ছে।



তথ্যসুত্র এবং ক্রেডিটঃ (সংক্ষেপিত) মাসিক মনোজগত পত্রিকা।

Tuesday, November 18, 2014

আধুনিক শিল্প সমাজের পরিবারে পারিবারিক ভাঙন, দাম্পত্য কলহ, নির্যাতনসহ নানা ধরনের জটিল সমস্যা দেখা যায়। এইসকল সমস্যা দিনে দিনে জটিল হয়ে যাচ্ছে, কারণ মানুষ হয়ে যাচ্ছে অনেকটাই যান্ত্রিক এবং কমে যাচ্ছে আদর, বন্ধন, ভালোবাসা, সহানুভূতি। কিন্তু কতিপয় পদ্ধতি অবলম্বন করলে সহজেই সুখী হওয়া যায়। মনোজগত এমন একটি মাসিক পত্রিকা যার মাধ্যমে মানুষ যেমন তার দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন ঘাতক ব্যাধি সম্পর্কে সচেতন হতে পারে, তেমনি এ থেকে মানুষের মন সম্পর্কে (চেতন ও অবচেতন) ধারণা পায়। মনোবিজ্ঞানের মতে, আমাদের দেহের শতকরা ৭০-৮০ ভাগ রোগই মনের জন্যহয়ে থাকে। আর মন ভালো বা খারাপ নির্ভর করে ২টি বিষয়ের ওপর- (১) সংসার জীবন (২) পারিপার্শ্বিক পরিবেশ। এই লেখায় সংসার জীবনে সুখী হওয়ার ট্রিপস দেয়া হলো। পরবর্তী প্রকাশনায় পারিপার্শ্বিক পরিবেশ সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। বিশ্বস্ততা সুখী সংসার গঠনের পূর্বতম শর্ত হলো বিশ্বস্ততা। বিশ্বাসহীন সংসার টিকে থাকা দুরূহ। বছরের পর বছর একই ছাদের নিচে বসবাস করার পরও দেখাযায় দুজনার মধ্যে প্রচুর বিশ্বস্ততার অভাব রয়েছে।কিন্তু তারা সংসার করছে কেবল সমমানহানি হবে বলে এবং বিশৃঙ্খলার ভয়ে অথবা ছেলেমেয়ের ভবিষ্যতের কথাচিন্তা করে। সুখী দাম্পত্য জীবন চাইলে দুজনার মধ্যে বিশ্বস্ততা বাড়াতে হবে, অবিশ্বাসের মূল উঠিয়ে ফেলতে হবে, তথাপি অবিশ্বাসের বিষয়টি দুজনইআলোচনার মাধ্যমে নিরসন করতে হবে। বয়স স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের তারতম্য দেখা যায়, কারো ক্ষেত্রে তা কম আবারকারো কারো ক্ষেত্রে তা বেশি। আমাদের দেশে সাধারণ স্বামীর বয়স স্ত্রীর বয়সের তুলনায় অনেক বেশি থাকে আর তাই স্ত্রীর আচরণে কিছু ছেলেমানুষি দেখা যায়, তা স্বামীকে বুঝতে হবে এবং তার পজিটিভছেলেমানুষিগুলো মেনে নিতে হবে এবং নেগেটিভগুলোকে বুঝিয়ে সংশোধন করতে হবে। অন্যদিকে স্বামীর বয়স যেহেতু একটু বেশি তাই সে একটু সিরিয়াস থাকে, এটা স্ত্রীকে বুঝতে হবে এবং ছেলেমানুষি যথাসম্ভব কম করতে হবে। সর্বোপরি দুজনের ভালো বিনিময়ই সুখী সংসার। স্বাধীনতা স্বাধীনতা হলো মানুষের মৌলিক অধিকার। এই অধিকার খর্ব হলে মানুষের প্রতি মানুষের বিতৃষ্ণা দেখা যায় এবং আচরণে অসঙ্গতি দেখা যায়, অবসান পায় শ্রদ্ধাবোধ এবং মানুষ ব্যাকুল হয় স্বাধীনতা লাভের জন্য। প্রয়োজনে সে হেয় কাজ করতে দ্বিধাবোধ করে না। আমাদের দেশে মানুষের মধ্যে কিছু ভ্রান্ত ধারণা দেখা যায় আর তা হলো স্বাধীনতা পেলেমানুষ নাকি খারাপ পথে পরিচালিত হয়। কিন্তু এ ধারণা মিথ্যা। স্বাধীনতাপেলে মানুষের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ বাড়ে। মূল্যায়ন সংসার জীবনে নিজের তুলনায় অন্যকে বেশি প্রাধান্য দিতে হবে অর্থাৎ নিজেকে এখানে যথা সম্ভব কম তুলে ধরতে হবে হোক সে স্ত্রী বা স্বামী।সংসার জীবনে দেখা যায় প্রভাবশালী ব্যক্তিরাই মূল্যায়নের আশাবাদী। আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি আমার এক নিকটআত্মীয়ের স্ত্রীর সাথে দ্বন্দ্ব লেগেই থাকত এবং সামনে থাকতে স্ত্রী শ্রদ্ধা করত ও পেছনে সমালোচনা করত এবং নিন্দায় ভরে যেত তার মন। ব্যাপারটি আমি খতিয়ে দেখি স্বামী স্ত্রীর কাছে থেকে বেশি সমমানের আশা করত, সমাজে তার অবস্থান তুলে ধরত এবং বেশি বেশি বলত আমি এই-সেই-কত কী? আমাদের এই ধরনের মনমানসিকতার পরিবর্তন ঘটাতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে ‘একজন রাজা তারস্ত্রীর কাছে একজন সাধারণ স্বামী।’ দূরত্ব সংসার জীবনে দুজনের মধ্যে থাকবে ছোট একটু ফাঁক, এর মানে বিচ্ছন্নতানয়। শুধু একটু শ্বাস ফেলার স্থান। এর মানে সে যা করতে চাচ্ছে না তা থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়া। থাকুক না বাবা একটু দূরত্ব। সংসার জীবনে একটু ছাড় দিতেই হয়। সংসারজীবন তো আর মিলিটারি রোল নয়। সংসার হলো ভালোবাসা, সম্প্রীতি ও শ্রদ্ধাবোধ। কিছু কিছু সত্য বলা থেকে বিরত থাকা অনেককে বাংলা ছবির সংলাপ বলতে দেখা যায় ‘এই সত্য কথা তাকে না বললে নিজেকে ক্ষমা করতে পারব না’ কিন্তু এই সত্য স্বামী স্ত্রীকে বা স্ত্রী স্বামীকে বলে তখন ক্ষণিক সময়ে তা মেনে নেয় কিন্তু পরবর্তী সময়ে এটা সত্যবাদীর জন্য দুর্বলতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য এমন কোনো সত্য কথা কথা বলা যাবে নাযা ভবিষ্যতে অস্ত্র হিসেবে কাজ করবে। ক্ষমার মন-মানসিকতা ওশ্রদ্ধাবোধ কঠোর হলে হবে না দুজনের মধ্যে প্রচুর ক্ষমার মানসিকতা যেমন থাকবে, তেমনি পারসপরিক শ্রদ্ধাবোধ থাকতে হবে। এই শ্রদ্ধাবোধ সংসারের বন্ধন দৃঢ় করে। তেমনি মানসিকতা থাকবে প্রচুর প্রফুল্ল এবং দুজন দুজনের প্রতি সমান দায়িত্ব পালন করবে। পারসপরিক সম্প্রীতি প্রখ্যাত মনোবিজ্ঞানী সিগমন্ড ফ্রয়েড মনে করেন পিতা-মাতার কলহ শিশুর যৌন ও সংসার জীবনের প্রতিঅনীহা দেখা যায় এবং বিকাশে বাধা প্রদান করে। তাই দুজনকে শিশুর স্বার্থেই সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে। উপরোক্ত বিষয়গুলোর মূল কথা হলো কম্প্রোমাইজ। দুজনের বোঝাপড়ার মাধ্যমেই সুখী সংসার গঠন করা সম্ভব হয়। অন্যথায় দুজনকেই তুষের আগুনে চিরকাল জ্বলতে হয়।

Saturday, August 9, 2014

ছ-বি(Imeg/Photo) 
আসসালামু আলাইকুম। আজ আপনাদের সামনে আলোচনা করবো হস্তমৈথুনের উপকারিতা এবং অপকারিতা নিয়ে। জাতে কেউ ভুল না করে।
উপকারিতাঃ ১৯৫০-এর দশকের এক গবেষণায় বলা যায়, মার্কিন নাগরিকদের মাঝে ৯২% পুরুষ ও ৬২% নারী তাঁদের জীবনকালে অন্তত একবার হস্তমৈথুন করেছেন। [৮]২০০৭ সালে যুক্তরাজ্যের মানুষের মাঝে করার একটি জরিপেও কাছাকাছি ফলাফল পাওয়া যায়। জরিপে দেখা যায় ১৬ থেকে ৪৪ বছরের মধ্যে ৯৫% পুরুষ ও ৭১% নারী তাঁদের জীবনের যে-কোনো সময়ে অন্তত একবার হস্তমৈথুন করেছেন। সাক্ষাৎকারের চার সপ্তাহ আগে হস্তমৈথুন করেছেন এমন পুরুষের হার ৭১% ও নারী ৩৭%। অপর দিকে ৫৩% পুরুষ ও ১৮% নারী জানিয়েছেন যে, তাঁরা এই সাক্ষাৎকারের ১ সপ্তাহ আগে হস্তমৈথুন করেছেন। [৯] ২০০৯ সালে নেদারল্যান্ডও অন্যান্য ইউরোপীয়দেশের সাথে যুক্তরাজ্যেও।হস্তমৈতুনকে বৈজ্ঞানিকভাবে একরকম স্বীকৃতিই দেয়া হয়েছে ।বিশেষজ্ঞরা মনে করেন,অল্প ক্ষেত্রে ইহাশারিরিক বা মানসিক কোন ক্ষতিসাধন করে না ।তবে মনে রাখতে হবে Excess is everything bad. হস্তমৈতুন সাধারনত তাৎক্ষনিকভাবে উত্তেজনা প্রশমন করে ।অনেক সময় নেগেটিভ কল্পনা বা অশ্লিল ছবি এবং ভিডিও দর্শনের ফলে যৌন উত্তজনা সৃষ্টি হয় ।এধরনের উত্তেজনা সামাজিক অপরাধে উৎসাহিত করে ।তাই পরিত্রানের উপায় হিসেবে তখনি হৈস্তমৈতুন করা যেতে পারে ।বিশেষভাবে স্বপ্নদোষ পুর্নাঙ্গ রুপ নেয়ার আগে যদি ঘুম ভেঙে যায় এবং উদ্ভট কল্পনার ফলে যদি অতিরিক্ত যৌন উত্তেজনা দেখা দেয় তবে তাৎক্ষনিক হস্তমৈতুন করাই শ্রেয় ।নয়তো সাময়িক তলপেটে ব্যাথা সহ শারিরিক বা মানসিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে ।ছ-বি(Imeg/Photo) 
অপকারিতাঃ যার উপকারিতা থাকবে তার অপকারিতাও থাকবে ।হস্তমৈতুনের ক্ষেত্রে উপকারিতার চাইতে অপকারিতাই বেশি ।প্রথমত এই কাজটি সব ধর্মেই নিষেধ করা হয়েছে ।অপচয় করা প্রায় সব ধর্মেই নিষিদ্ধ ।ইসলাম ধর্মে অপচয়কারিকে শয়তানের ভাই বলে উল্লেখ করা হয়েছে ।বীর্য আল্লাহর একটি নিয়ামত,আর হস্তমৈতুনের মাধ্যমে এই নিয়ামতের অপচয়ই হয়ে থাকে । অতিরিক্ত হস্তমৈতুনের ফলে লিঙ্গ বা যোনীপথে ঘা এর সৃষ্টি হতে পারে,এমনকি রক্তক্ষরন ও হতে পারে ।বিশেষ করে মেয়েদের যোনীতে বিভিন্ন বস্তু প্রবেশের কারনে জীবানু সংক্রমন ঘটতে পারে ।উভয়ের বেলায় প্রশ্রাবে জালাপোড়া সহ জীবানু সংক্রমনে সিফিলিস, গনোরিয়া ইত্যাদি রোগের সৃষ্টি হতে পারে ।নিয়মিত ও অতিরিক্ত হস্তমৈতুনে যৌনশক্তি কমে যাওয়া ও শারিরিক দুর্বলতা দেখা দিতে পারে ।ইহা অভ্যাসে পরিনত হতে পারে এবং দীর্ঘদিন এই অভ্যাসের ফলে যৌন আকাঙ্খা কমে যেতে পারে, তাছাড়া বিবাহিত জীবনে যৌন অনীহার সৃষ্টি হতে পারে যা দাম্পত্বেও প্রভাব ফেলবে । ছ-বি(Imeg/Photo) 
করনীয়ঃ যথা সম্ভব এই পদ্ধতিটি এড়িয়ে চলাই উত্তম ।ধর্মীয় বিষয়গুলিতে মনযোগী হলে এই অভ্যাসটা সহজেই ত্যাগ করা যায় ।অশ্লিল কল্পনা ও অশ্লিল ছবি বা ভিডিও দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে ।পুরুষদের বেলায় কোন কারনবশত লিঙ্গ উথিত হলে হাত লাগানো থেকে বিরত থাকতে হবে ।লিঙ্গউথ্যান বেশিক্ষন স্থায়ী হলে লিঙ্গের আগায় আস্তে করে আঘাত করা যেতে পারে,যাতে হালকা ব্যথা অনুভূত হয় ।মেয়েরা শালীনতা বজায় ও বিপরীত লিঙ্গের সহিত রসালাপ ত্যাগ করতে হবে ।নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে ।অবসর সময়ে ধর্মীয় বই পড়ার অভ্যাস করতে হবে ।সর্বোপরি নিজেকে আত্মনিয়ন্ত্রনে রাখতে পারলেই এই অভ্যাস ত্যাগ বা ইহা থেকে বিরত থাকা সম্ভব । এ বিষয়ে আরো পড়ুন উইকিপিডিয়াতে→

add

background